Dainik Sangbad – দৈনিক সংবাদ
Image default
ট্রেন্ডিং

হাতে পায়ে কালো কার পরাটা আজকাল ফ্যাশন! কিন্তু কি হয় এর ফলে? জানুন এক্ষুনি

রাস্তা-ঘাটে খেয়াল করে দেখবেন অনেকেই হাতে কালো ধাগা পরে থাকেন। হাতে পায়ে কালো সুতো পরাটা আজকাল নতুন ফ্যাশন মনে করেন অনেকে । তাই এখন এই কালো সুতো একটা অলঙ্কারের মতই ব্যবহার করেন কেউ কেউ । কেউ আবার ছোট বাচ্চাদের যাতে নজর না লাগে তাই কালো সুতো বেঁধে দেন হাতে-পায়ে। কারও কারও তো পায়েও থাকে কালো সুতো। কিন্তু কেন এমনটা করে থাকেন অনেকে? আসলে এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে কালো সুতো পরলে যে কোনও ধরনের ক্ষতি হওয়ার, তা অর্থনৈতিক বলুন কী শারীরিক, আশঙ্কা কমে যায়। সেই সঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনাও যায় বেড়ে। শুধু তাই নয়, মেলে আরও অনেক উপকার, যে সম্পর্কে এই প্রবন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।

প্রসঙ্গত, হিন্দু শাস্ত্র নিয়ে যারা চর্চা করেন, তাদের মতে কালো হল এমন একটি রং যা খারাপ শক্তিকে দূরে রাখে। আর নেগেটিভ এনার্জি যখন ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না, তখন সব দিক থেকেই সুফল মেলার সম্ভাবনা যায় বেড়ে, যেমন ধরুন…

কু-দৃষ্টির কারণে কোনও ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা যায় কমে: খেয়াল করে দেখবেন বাড়ির বয়স্করা শুভ দিনে কালো রঙের জামা-কাপড় পরতে মানা করেন। কারণ এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এমন দিনে কালো জামা-কাপড় পরলে খারাপ কোনও ঘটনা ঘটার আশঙ্কা বেড়ে যায়। হতে পারে কোনও ক্ষতিও। কিন্তু মজার বিষয় হল, কালো সুতো যদি ডান হাতে পরা যায়, তাহলে একেবারে উল্টো ঘটনা ঘটে। এক্ষেত্রে কারও খারাপ দৃষ্টির কারণে কোনও ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা যায় কমে। প্রসঙ্গত, আজকের প্রতিযোগিতায় জীবনে যেখানে সবাই, সবার ক্ষতি করার চেষ্টায় লেগে রয়েছে, সেখানে আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং পরিবারের সদস্যরা যে আপনার উন্নতিতে ইর্ষান্বিত নয়, সে কথা কি নিশ্চিত করে বলতে পারন! তাই তো বলি বন্ধু খারাপ শক্তি থেকে দূরে থাকতে হাতে কালো সুতো দিয়ে তৈরি ধাগা পরতে ভুলবেন না যেন! আর যদি শনি-মঙ্গলবার এই ধাগা পরতে পারেন, তাহলে তো কথাই নেই!

পরিবারে সুখ-সমৃদ্ধির পরিবেশ বজায় থাকে: অনেকেই এমনটা বিশ্বাস করেন যে একটি কালো সুতো কিনে তাতে নটি গিঁট বেঁধে হনুমানজির মন্দিরে গিয়ে পুজো করে যদি বাড়ির সদর দরজায় ঝুলিয়ে রাখা যায়, তাহলে গৃহস্থের অন্দরে পজেটিভ শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে গুড লাক রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে। আর এমনটা হলে একদিকে যেমন পরিবারে সুখ-শান্তির ঝাঁপি কখনও খালি হয় না, তেমনি কর্মক্ষেত্র থেকে সামাজিক জীবন, সব ক্ষেত্রেই সম্মান বৃদ্ধি পায়। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার হনুমানজির মন্দিরে গিয়ে যদি এই পুজো করতে পারেন, তাহলে কিন্তু আরও বেশি উপকার পাওয়া যায়।

Related posts

ওমিক্রনে শিশুরা আক্রান্ত কীনা বুঝবেন কীভাবে? জানালেন বিশেষজ্ঞরা! নজরে রাখুন এই লক্ষণগুলি

News Desk

গার্লফ্রেন্ড ব্রেকআপ করে দিয়েছিল! ট্যাটুর মাধ্যমে অভিনব উপায়ে বদলা নিল বয়ফ্রেন্ড

News Desk

বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছলেই এই রহস্যময় গ্রামের মেয়েরা হয়ে যায় ছেলে! কেন?

dainikaccess