অনেকেরই ভিন্ন রকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে যৌনতা নিয়ে, এমনই একটা জিনিস। যৌনতাকে একেকজন একেক রকমভাবে উপভোগ করে। তবে সমীক্ষায় দেখা গেছে, ক্লান্ত শরীর সারাদিনের কাজের শেষে যখন বিশ্রাম করে তখনই কাপলরা যৌনতাকে উপভোগ করেন। যৌন চাহিদা এই সময়েই দ্বিগুণ বেড়ে যায়। দম্পতিরা যৌন মিলনে ঘরবন্দি দশায় প্রত্যেকেই অনেক বেশি পরিমাণে মেতে উঠেছেন। সমীক্ষায় দেখা গেছে, সঙ্গীনিকে চরম তৃপ্তি দেওয়ার মোক্ষম সময় দিনের শেষেই।
ক্লান্ত দুজনেই একঘেয়ে কাজ করে করে, প্যাচপ্যাচে গরম তার উপর। দুই-ই ক্লান্ত শরীর ও মন। কিন্তু অন্ধকার নামলেই কি যৌন চাহিদাও স্বস্তির পাশাপাশি বাড়ছে।
কারণটা আপনি একা নন, সমীক্ষা বলছে এমনটা অনেকেরই হয়ে থাকে শরীর বেশি ক্লান্ত থাকলেই। এমনকী শরীরে একটা সুতোও রাখতে ইচ্ছা করে না বিছানায় শোবার সময়।
এটাই কি কারণ নাকি অন্য কোনও কারণ এর পিছনে রয়েছে। সব কিছুই ধীরে ধীরে বদলানোর চেষ্টা করুন সেক্স পজিশন থেকে নিজেদের ব্যক্তিগত অভিব্যক্তি। সমস্ত কিছু ভুলে যৌন মিলনের সময় সেই সময়টাকে উপভোগ করুন, জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গরমে সেরোটোনিনের মাত্রা বাড়ে শরীরে। মন ভাল করে এই হরমোন। মিলনের ইচ্ছা সেই কারণেই বেড়ে যায়। এই অভিজ্ঞতা বেশিরভাগ কাপলেরই বিছানায় হয়েছে। যত খোলামেলা গরমকালে থাকা যায়, ততই আরাম। আর বিছানায় নরম অনুভূতি সঙ্গীর শরীরের স্পর্শ যেন দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয় উত্তেজনাকে।
সবটাই যেন সূর্য ডুবলেই জেগে ওঠে শরীর চর্চা থেকে যৌনমিলন। কারণ শরীরে এনার্জিও ফেরে বিকেলের পরেই। কিন্তু বর্তমানে কোনও উপায় নেই লকডাউনের জন্য ঘুরতে যাওয়ার। তাই যৌনমিলন উপভোগ্য করুন বাড়িতে বসেই।
সারাদিন কাজের পর ক্লান্ত শরীরে এনার্জি জোগাতে শরীরী খেলায় মেতে উঠুন। অনেকেই মানসিক চাপ, অবসাদে ভুগছেন বাড়িতে একটানা থাকতে থাকতে। বিশেষজ্ঞদের দাবি, শরীর ও মন ভাল হয়ে যায় যৌন মিলন করলে।