Dainik Sangbad – দৈনিক সংবাদ
Image default
ট্রেন্ডিং

কুকুরের মতন সেজে গলায় চেন বাঁধেন, ঘেউ ঘেউ করেন ব্যাক্তি! কেন শুনলে অবাক হবেন

কুকুর আমাদের সব থেকে প্ৰিয় পোষ্য। ইতিহাস সাক্ষী কুকুরই সর্বপ্রথম পোষ মেনেছিল মানুষের। মনুষ্যজগতের ঠিক মানাতে পারছেন না বলে আপনার কি কখনও মনে হয়েছে? মাঝে মধ্যেই কি কখনও মনে হয়েছে যে আপনি মানুষ না হয়ে যদি অন্য কোনও প্রাণী হতেন? তাহলে আপনাকে আলাপ করতেই হবে কেজ জেমনসের সঙ্গে৷

অনেক অদ্ভুত মানুষ আছেন এই পৃথিবীতে ! এরকমই এক অদ্ভুত মানুষের কথা আজ বলা যাক। এই অদ্ভুত মানুষ বছর ৩৭ এর কেজ। ইংল্যান্ডের বাসিন্দা কেজ ম্যানেজারের কাজ করে এক দোকানে। কিন্তু এখানেই আসল মজা, কেজ মানুষ রূপে নয় কুকুরের বেশ ধরে থাকে সেখানে।

গ্রেটার ম্যাঞ্চেস্টারের স্যালফোর্ডে স্টোর ম্যানেজার হিসেবে ৩৭ বছরের জেমস কাজ করেন ৷ মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে বাঁচতে থাকা কেজ কখনই নিজেকে মানুষ রূপে মেনে নিতে পারেন না৷ যখন ওই স্টোরে কাজে থাকেন তখন তিনি কুকুর হিসেবেই থাকেন৷ একেবারে কুকুরের রূপেই রবারের তৈরি পোশাক, মাস্ক, ডগ লিডস,হারনেস পরে থাকতে ভালবাসেন তিনি৷ এমনকী, সহকর্মীদের দেখে ঘেউ ঘেউ করা, দাঁত দিয়ে কামড়ে খাবার নিয়ে আসা কাজে থাকার সময় সেজে থাকতে না পারলেও এগুলো তিনি করেই থাকেন৷

টিভি দেখতে ভীষণ ভালোবাসেন কেজ। আর পাঁচজনের মত হাতে তুলে খাবার খেতে হয় রেস্তোঁরায় গেলে কিন্তু সেটা তিনি একেবারেই পছন্দ করেন না।

কুকুরের পোশাক পরেই পার্কে ঘুরতে যান। প্রায় লক্ষ দুয়েক টাকা খরচা করেছেন তিনি এই পোশাক বানাতে। অচেনা লোক দেখলে কুকুরের মতই গর্জন করেন, এক ছুটে পালান তাঁদের জিনিস মুখে কামড়ে। এসব দেখে লোকে অবাক হলেও ভালোই লাগে কেজের। ডগ বিস্কুট তাঁর পছন্দের খাবার ।

কুকুরের পোশাক সারাক্ষণ পরে থাকেন। কুকুরের পাত্রে, চেটে চেটে খাবারও খান।

এই জীবন বেশ উপভোগ করেন তিনি৷ তিনি জানান, “কুকুরের মতো আমার পুরো জীবনযাপনই ৷ আমি ঘেউ ঘেউ করি রাস্তায় চেনা লোক দেখলে , কুকুর দেখলেও ডাকি৷ আমায় যখন কেউ বলে আমাকে দেখে মজা হয় তখন দারুণ আনন্দ হয় আমর৷”

Related posts

অনাবৃত শরীরে নেই এক টুকরোও কাপড়, নগ্ন হয়ে ক্যামেরার সামনে পোজ দিয়েছেন এই বলি তারকারা

News Desk

৪ দিন ধরে নিখোঁজ বাড়ির ছোট্ট ছেলেটা! বাড়ির পাশের জঙ্গলে চোখে পড়লো হাড়হিম করা দৃশ্য

News Desk

সকাল থেকে ‘রান্নাঘরে’র সুদীপার প্রোফাইল জুড়ে একের পর এক নগ্ন অশ্লীল ছবি! কী হল হঠাৎ

News Desk