Dainik Sangbad – দৈনিক সংবাদ
Image default
FEATURED ট্রেন্ডিং

টেবিল ফ্যান চালিয়ে ঘুমানোই কাল হলো! দম্পতির মর্মান্তিক পরিণত দেখে শিহরিত সকলে

দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথরপ্রতিমার মাধবনগর এলাকায় এক দম্পতির বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হল। বাড়িতে স্টিলের খাটে শুয়ে ছিল ওই দম্পতি আর সেই স্টিলের খাট এখান থেকে ঝুলে থাকা বিদ্যুৎবাহী তার সংস্পর্শে এসে মৃত্যু হল ওই  দম্পতির। সকালের দিকে কোনোরকম সাড়াশব্দ না পেয়ে প্রতিবেশীরা ডাকাডাকি শুরু করে। এখনই তারা ব্যাপারটা বুঝতে পারেন। এরপর স্বামী- স্ত্রীকে পাথরপ্রতিমা মাধবনগর হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে এই ঘটনায়।

একদিন আগে টেবিল ফ্যান চালাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় এক ব্যক্তির। পুলিশ জানিয়েছে , ওই  মৃত ব্যক্তির নাম প্রদীপ মণ্ডল, বয়স ৩২। তিনি চন্দ্রকোনার পালংপুর গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। প্রদীপ মণ্ডল পালংপুর গ্রামের বাসিন্দা নিজের বাড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন টেবিল ফ্যান চালাতে গিয়ে। স্থানীয়রা তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে ক্ষীরপাই হাসপাতালে নিয়ে যান। যদিও মৃত্যু হয়েছিল তাঁর ততক্ষণে। (Electric Shock)

ঘটনায় শোকাচ্ছন্ন হয়েছিল ওই গ্রাম। নদীয়াতে ও বেশ কিছুদিন আগে এরকমই ঘটনা ঘটেছিল। জানা গিয়েছে গায়ের উপর টেবিল ফ্যান পড়ে মৃত্যু হয়েছিল বছর ৫৩ এক বৃদ্ধের। গোটা ঘটনায় শোকাচ্ছন্ন ছিল ওই পরিবার। শান্তিপুর থানা এলাকার কন্দ খোলা নতুন পাড়া এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল। জানা যায়, ওই দিন সকাল দশটা নাগাদ অষ্টমী মজুমদার ঘরের ভেতরেই টেবিল ফ্যান চালিয়ে ঘর পরিষ্কার করছিলেন। তাঁর স্বামী বাজারে গিয়েছিলেন বাজার করতে মেয়ে জামাই আসবে বলে।

সেই সময় অসাবধানতাবশত অষ্টমী মজুমদারের গায়ের উপরে ওই টেবিল ফ্যান টি পড়ে যায়।  তার স্বামী বাড়িতে এসে দেখেন ঐ মহিলা পড়ে রয়েছেন এবং বিদ্যুৎ সংযোগ অবস্থায় তার গায়ের উপরে টেবিল ফ্যানটি পড়ে রয়েছে। তড়িঘড়ি এলাকার লোকজন ছুটে আসে। এরপর শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে ওই মহিলাকে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মৃত বলে জানায়।

তথ্য সূত্র: নিউজ 18 বাংলা

Related posts

প্রেমিকাকে খুশি করতে নিজের যৌনাঙ্গে তালা আটকাতে গিয়ে বিপাকে যুবক! যেতে হল হাসপাতালে

News Desk

নিকাশি জলে করোনার নতুন স্ট্রেন! গবেষণায় মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য

News Desk

বিনা কনডোমে প্রতিবার সেক্সেই রক্ত ঝরছে , কী করণীয়?

News Desk