Dainik Sangbad – দৈনিক সংবাদ
Image default
FEATURED ট্রেন্ডিং

কিছুটা স্বস্তি মিলল দেশের করোনা সংক্রমনে, যদিও চিন্তা ধরাচ্ছে সুস্থতার হার

স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফিরছে দেশবাসী। আর তাঁর উপর করোনা বিধিনিষেধ উঠে গিয়েছেলে, আর তাই বাইরে বেরোলেই বোঝা যায় যে মানুষ ঠিক কতটা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। যদিও এই সপ্তাহের প্রথম দিনেই দেশবাসীকে কিছুটা স্বস্তি দিল দেশের করোনা সংক্রমণ গ্রাফ। যদিও করোনা সংক্রমন এর হার অল্প কিছুটা বেশি। কিন্তু কমল মৃত্যুহার। তার পাশাপাশি কমেছে সুস্থতার হারও। কিন্তু দ্রুতই বাড়ছে করোনার এক্টিভ কেস। আর সেটা নিয়েই বিশেষজ্ঞমহলে এই মুহূর্তে চিন্তায় রাখছে স্বাস্থ্যমহলকে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সাম্প্রতিকতম রিপোর্ট অনুযায়ী, সোমবার দেশে করোনা ভাইরাসে নতুন করে (Coronavirus)আক্রান্ত হয়েছেন ৩১৫৭ জন, যা গতদিন ছিল ৩৩২৪ জন। সোমবার আক্রান্তের সংখ্যা সেই তুলনায় খানিকটা নিম্নমুখী। দেশের ২৬ জন একদিনে কোভিডের বলি। এই সংখ্যাও শেষ ২৪ ঘন্টার তুলনায় কম।

দেশের করোনা গ্রাফ একটু দেখলেই বোঝা যাচ্ছে, অ্যাকটিভ করোনা রোগীর সংখ্যা ১৯,৫০০। ১৯ হাজার পেরিয়েছিল রবিবার। অ্যাকটিভ কেস শতকরা হিসেবে ০.০৫ শতাংশ। করোনার কবল থেকে শেষ ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৭২৩ জন। ৪,২৫,৩৮,৯৭৬ জন মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা । যা শতকরা হিসেবে ৯৮.৭৪ শতাংশ।

মহামারীতে প্রাণ হারিয়েছেন দেশের এখনও পর্যন্ত ৫,২৩,৮৬৯ জন। তবে করোনার চতুর্থ ঢেউ আসছেই। আর এই মহামারী সামলাতে টিকাকরণ খুব জরুরি। ১৮৯ কোটি ২৩ লক্ষের বেশি ডোজ ইতিমধ্যেই দেওয়া হয়েছে। বয়স্কদের বুস্টার ডোজ, ছোটদের ভ্যাকসিন ও ১৮ ঊর্ধ্বদের প্রিকশন ডোজ দেওয়ার কাজ চলছে। ৫ থেকে ১২ বছর বয়সিদের টিকাকরণ শিগগিরই শুরু হবে।

কিন্তু এরমধ্যেও দেশের করোনা গ্রাফ বেড়েই চলেছে, মূলত দিল্লি এবং মহারাষ্ট্র সব থেকে বেশি আর তার প্রভাব দেশের করোনা গ্রাফেও পড়েছে। তাই টিকাকরণের সাথে টেস্টিং এবং বিধিনিষেধ মেনে চলেও জরুরি।

Related posts

আর মুখ লুকিয়ে ঘোরা না! পর্ন কাণ্ডের পর অবশেষে রাজের সাথে সবার সামনে দেখা দিল শিল্পা!

News Desk

চাকরির খোঁজে গিয়ে অপহৃত! টাকার জন্য মাসের পর মাস রক্ত ​​বিক্রি করল অপহরণকারীরা

News Desk

তৃতীয় ঢেউ পেরিয়ে এসেছে দেশ, কিন্তু তাও থেকেই যাচ্ছে চিন্তা! কেন এমন বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

News Desk