অনেক গুলো পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নতুন করে করোনা মহামারীর আগমনে। এদিকে ওমিক্রন চলে এসেছে বহু দেশে। WHO এর সতর্কতা সবার মেনে চলতে হবে। সাথে আবার শীতকাল আছেই। তাই জীবাণু থেকে বাঁচতে এই সময় সঠিক হ্যান্ড ওয়াশ বেছে নিন। কিন্তু বিগত দুবছরে এতো পরিমান হ্যান্ড স্যানিটাইজার আর হ্যান্ড ওয়াশ ব্যবহার করা হয়েছে যে ত্বকের অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে। তাই এমন হ্যান্ড ওয়াশ নিতে হবে যার থেকে ত্বকের কোনও ক্ষতি হবে না।
আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে করোনা আবহে ঘন ঘন হাত ধোয়া। হাতের চামড়া এর ফলে হয়ে উঠেছে রুক্ষ। হাতের মখমলি কোমলতা সাবানের ক্ষার বা স্যানিটাইজারের অ্যালকোহল, কেড়ে নেয়। তাই হাত যাতে নরম এবং তরতাজা থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে শীতের মরসুমে। সঙ্গে জীবাণুর হাত থেকেও রক্ষা পেতে হবে। তাই এই বৈশিষ্টগুলো অবশ্যই দেখে নিতে হবে হ্যান্ডওয়াশ বাছাই করার সময়।
সুরক্ষা জীবাণু থেকে :
সমস্ত রকম ময়লা ও জীবাণু থেকে হ্যান্ডওয়াশ আমাদের হাতকে মুক্তি দিতে পারবে কি না সবার আগে সেটা দেখে নিতে হবে। সাধারণত আমরা চোখ, নাক, মুখে অপরিষ্কার হাত দিই যখন শরীরে জীবাণু তখনই প্রবেশ করে আর আমরা সংক্রমিত হই। তাই জীবাণুর সঙ্গে পছন্দের হ্যান্ডওয়াশ লড়তে পারবে কি না, সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে হবে।
খুব সুন্দর সুবাস যুক্ত
এক নিমেষে কেটে যায় যাবতীয় মনখারাপ সুন্দর গন্ধে, কোনওটায় আবার শরীরে জাগে রোমাঞ্চ। ফল, ফুল বা তেলের বিভিন্ন রকম নির্যাস থাকে হ্যান্ডওয়াশে। আমাদের মনেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে সেই সব সুগন্ধ। মেজাজকে করে তোলে ফুরফুরে।
তরতাজা ভাব:
হাতকে শুধুমাত্র জীবাণু থেকে রক্ষা করে বা পরিষ্কার করে ভালো হ্যান্ডওয়াশ এমনটা নয় তুলতুলে নরম এবং ময়েশ্চারাইজড রাখতেও হাতকে সাহায্য করে। হাতকে শুষ্ক হওয়া থেকেও বাঁচায়। তাই ব্যবহার করতে হবে সঠিক উপাদানের সংমিশ্রণ এবং নিখুঁত ফরমুলায় তৈরি হ্যান্ডওয়াশই।
কোমলতা:
তাড়াতাড়ি বয়সের ছাপ পড়ে রুক্ষ ত্বকেই। একজিমা বা অন্য রোগও বাসা বাঁধে ত্বক বেশি শুকিয়ে গেলে। হ্যান্ডওয়াশ তাই কোমল হওয়া বাঞ্ছনীয়।