Dainik Sangbad – দৈনিক সংবাদ
Image default
FEATURED ট্রেন্ডিং

রাতে বাবা মায়ের সাথে ঘটে গেল ভয়ঙ্কর ঘটনা, পাশের ঘর থেকে টেরও পেল না ঘুমন্ত ছেলে মেয়ে

গভীর রাতে ঘুমিয়ে সবাই। বাবা মা, ছেলে মেয়ে। একই বাড়িতে। ঘুম ভাঙতেই বাবা মা দেখলো তাদের বাবা মায়ের অদৃষ্টে ঘটে গেল ভয়ঙ্কর ঘটনা। শিহরিত সকলে…

উত্তরপ্রদেশের কানপুরে অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি থেকে অবসর নেওয়া স্বামী ও তার স্ত্রীকে তাদের বাড়িতে ঢুকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, যখন এই হত্যাকাণ্ড ঘটলো সেই সময় ছেলে-মেয়েরা সবাই নিজের নিজের ঘরে ঘুমিয়ে ছিল। পুলিশ এই মামলাটির তদন্ত করছে। এদিকে নিজের শ্বশুরবাড়ির লোকের বিরুদ্ধে তার বাবা-মাকে খুনের অভিযোগ তুলেছে ছেলে।

কানপুরের বাররা এলাকার বাসিন্দা মুন্না লাল অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির ফায়ার ডিপার্টমেন্ট থেকে অবসর নিয়েছিলেন। তার দুই ছেলে ও এক মেয়ে। তারা তাদের দোতলা বাড়িতে সবাই একসঙ্গে থাকতেন। গত রাত ১২টার পর মুন্না লাল ও তার স্ত্রী রাজদেবীকে তাদের শোয়ার ঘরে খুন করা হয়। সেই সময় ছেলে মেয়ে আলাদা ঘরে ঘুমিয়ে ছিল।

মুন্নালালের ছেলে অনূপের অভিযোগ, রাতে হঠাৎ বোন আকাঙ্কা এসে ঘুম ভাঙিয়ে মা-বাবাকে খুনের খবর জানায় তাঁকে। অনূপ জানায় তার স্ত্রী সোনিকার সঙ্গে তার ঝগড়া হয়েছিল। তিনি বলেন ‘আমার স্ত্রীর পরিবারের সদস্যরা ৫০ লাখ টাকা দাবি করছিল, সেই দাবী পূরণ না করায় অশান্তি হচ্ছিল।’ এর জেরেই তার বাবা মা কে প্রাণ দিতে হলো। অনুপ খুনের অভিযোগ তুলেছেন শ্যালক মায়াঙ্কের বিরুদ্ধে। রাতে তার বোন তাকে দেখেছিল। এ ছাড়া এলাকার এক সিঙ্গারা বিক্রেতার বিরুদ্ধেও অভিযোগ করেছেন তিনি।

হত্যার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে শত শত মানুষ। কিছুক্ষণ পর পুলিশও আসে। এ ক্ষেত্রে যুগ্ম পুলিশ কমিশনার আনন্দ কুলকার্নি বলছেন, স্বামী-স্ত্রীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুন করা হয়েছে, এখন ওই বাড়ির ছেলের শ্যালকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে পরিবার, পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে, ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। রিপোর্ট এলে তদন্ত এগোবে।

Related posts

বাঁ হাতে স্ত্রীর কাটা মুন্ডু, ডান হাতে অস্ত্র! ঘুরে বেড়াচ্ছে যুবক! ভয়াবহ ভিডিও দেখে শিহরিত সকলে

News Desk

মর্মান্তিক! বিয়ের ১৫ বছর পরও হয়নি সন্তান! তাই বলে এমন পদক্ষেপ নেবেন স্বামী-স্ত্রী, কেউ ভাবেননি

News Desk

বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ইন্ডাস্ট্রি পর্ন ইন্ডাস্ট্রি! কিন্তু জানেন কী? কীভাবে পর্নস্টার তৈরী হয়?

News Desk