Dainik Sangbad – দৈনিক সংবাদ
Image default
FEATURED ট্রেন্ডিং

হানিমুনে গিয়ে বিয়ের ছবি দেখে রেগে লাল স্বামী! এমনকি হলো যে ফিরেই এলেন হানিমুনে ছেড়ে?

নিজেদের হানিমুনে যাওয়া এক ব্যক্তি তার স্ত্রীর ওপর মারাত্মক রেগে গিয়েছিলেন। বিষয়টি বেশ অবাক করার মতো। কেননা সদ্য বিবাহিত যেকোনো যুগল নিজেদের মধুচন্দ্রিমা কে উপভোগ করতে চায়। তাই এমনকি কি ঘটলো?

আসলে, লোকটি তার বিয়ের অ্যালবাম দেখছিল। কিন্তু বিয়ের একটি ছবি দেখতে গিয়ে তার চোখে এমন কিছু পড়লো, যা দেখে তাঁর মাথা গরমের পারদ চড়ল। লোকটি এতটাই রেগে গেল যে সে মধুচন্দ্রিমা যাত্রা মাঝপথে মুলতুবি রেখেই বাড়ি ফিরে এল।

লোকটি তার গল্পটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। তিনি জানান, বিয়ের পর পর্যন্ত সব ঠিক ছিল। কিন্তু যেদিন স্ত্রীকে নিয়ে হানিমুনে গিয়েছিলেন, সেদিনই বিয়ের অ্যালবাম দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। আর বিয়ের অ্যালবাম দেখে তার মেজাজ বিগড়ে যায়। আসলে লোকটির এই বিয়ের আগেই আগের পক্ষের একটি ছেলে ছিল। যে তার বিয়েতে উপস্থিত ছিল।

লোকটি জানায় যে তার স্ত্রী তার ছেলেকে বিয়ের ছবি থেকে এডিট করে কেটে বাদ দিয়ে দিয়েছে। এটা দেখে তিনি রেগে যান। প্রথমে তিনি ভেবেছিলেন এটা ফটোগ্রাফারের কাজ। কিন্তু স্ত্রীকে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে স্ত্রী বলেন, তিনি শুধু বর-কনেকেই ছবিতে দেখতে চান। সে কারণেই তিনি ছেলেকে ফটো থেকে কেটে আলাদা করেছেন।

‘দ্য সান’-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, লোকটির ইতিমধ্যেই ১২ বছরের একটি ছেলে ছিল। সম্প্রতি তিনি দ্বিতীয়বার বিয়ে করেছেন। তার ছেলেও বিয়েতে উপস্থিত ছিল। সেখানে নতুন বউ ও ছেলের সঙ্গে লোকটির অনেক ছবি ছিল। কিন্তু হানিমুনে ছবিগুলো দেখার সময় দেখেন তার ছেলে অনেক ছবির মধ্যে থেকে হারিয়ে গেছে। জানতে চাইলে বুঝতে পারেন স্ত্রী ছবিগুলো ক্রপ করেছেন।

স্ত্রী এই বিষয়ে বলেন যে তিনি কয়েকটা এমন ছবি চেয়েছিলেন, যাতে তিনি কেবল তার স্বামীর সাথে থাকতে পারেন। স্ত্রী জানান মাত্র কয়েকটা ছবি তিনি ক্রপ করেছিলেন। তবে এতটাও বাড়াবাড়ি তিনি করেননি যে স্বামীকে হানিমুন ট্রিপ ছেড়ে মাঝপথে বাড়ি ফিরে আসতে হয়। ঘটনাটি স্বভাবতই চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে।

Related posts

নাবালক ছাত্রকে করছিলেন যৌন মিলনে উদ্বুদ্ধ! বিস্ফোরক অভিযোগে বিদ্ধ শিক্ষিকা

News Desk

বাস থেকে নামতেই ব্যাক্তির ব্যাগ থেকে বেরিয়ে এলো ভয়াবহ জিনিস! চক্ষু চড়কগাছ সকলের

News Desk

বাঁচতে পারেন ১৫০ বছর পর্যন্ত! বলছে গবেষণা

News Desk