Dainik Sangbad – দৈনিক সংবাদ
Image default
FEATURED ট্রেন্ডিং

পাত্র ৩৬ ইঞ্চির, আর পাত্রী ৩১! প্রথমে বিয়ে ভাঙলেও আবারও বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলো যুগল

মহারাষ্ট্রের জলগাঁও শহরে একটি বিয়ে এখন সর্বত্র চর্চিত। এই বিয়ের পাত্র পাত্রীকে দেখে সকলের মুখে একটাই কথা বেরিয়ে আসছে যেরব নে বানা দি জোড়ি। আসলে বিয়ের বর অর্থাৎ জলগাঁওয়ের সন্দীপ সাপকালের দৈর্ঘ্য ৩৬ ইঞ্চি এবং উজ্জ্বলার দৈর্ঘ্য ৩১ ইঞ্চি। বৃহস্পতিবার এর বিয়ে করেন।

সন্দীপের কোনো ভাইবোন নেই। তার মা-বাবা স্বাভাবিক আকৃতির। উজ্জ্বলার আরও তিন বোন ও এক ভাই আছে। তার বাবা-মা সহ তার ভাই এবং বোন স্বাভাবিক আকারের। উজ্জ্বলা ও সন্দীপের পরিবার দুজনের বিয়ে নিয়ে খুব চিন্তিত ছিল। এত কম দৈর্ঘ্যের কারণে দুজনেরই বিয়ে দেওয়া কোনোদিন সম্ভব হবে ভাবেনি পরিবার।

কিন্তু বলা হয় বিয়ের জুটি উপর থেকে ঠিক হয়ে আসে। সন্দীপ ও উজ্জ্বলার সম্পর্কও সম্ভবত স্বর্গে বাঁধা। এ কারণেই দুজনের দেখা হয়। যদিও দুজনের বিয়েটা সচরাচরের মতো সহজ ছিল না। হঠাৎ করেই ভেঙে যায় সন্দীপ ও উজ্জ্বলার বিয়ের সম্বন্ধ। সন্দীপের পেশা নিয়ে উজ্জ্বলার বাবার মনে প্রশ্ন ও দ্বিধা ছিল।

আসলে উজ্জ্বলার বাবা সীতারাম কাম্বলে জলগাঁও এসেছিলেন পাত্র দেখতে। কিন্তু তিনি জানতেন না ছেলেটি কী করে? এই বিষয়ে জানার পর প্রথমে বিয়ে ভেঙ্গে গেলেও তারপর অবশ্য তারা সাত জন্মের বন্ধনে আবদ্ধ হন। ওইযে কথায় আছেনা মিয়া বিবি রাজি তো কিয়া করেগা কাজী!

সন্দীপ দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। তিনি শহরের একটি নামী সোনার দোকানে কাজ করেন। এই বিয়ে নিয়ে আলোচনার কারণ হল, পাত্র-পাত্রীর উচ্চতা। আসলে সন্দীপের উচ্চতা ৩৬ ইঞ্চি এবং উজ্জ্বলার উচ্চতা ৩১ ইঞ্চি। দুজনের বিয়ের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে সবাই বলছে ‘রব নে বানা দি জোড়ি’।

Related posts

কর্মরত তরুণীকে অশ্লীল মেসেজ, চূড়ান্ত নোংরামি! কাঠগড়ায় বিদ্যুত বিভাগের ইঞ্জিনিয়ার

News Desk

খোঁজ মিলল ‘ব্ল্যাক বাক্স’ -এর। পর্যটকদের তোলা ভিডিওয় প্রকাশ্যে কপ্টার পাক খাওয়ার ছবি

News Desk

‘প্রিয় দিদির’ ডেকে পাঠালেন সোনালি গুহ কে? তাহলে কি প্রত্যাবর্তন?

News Desk