আমরা গলব্লাডার স্টোন হয়েছে, এটা খুব সহজেই আশপাশ থেকে শুনে থাকি। বা আমাদের চেনা পরিচিতদের অধিকাংশ সময়ই এই সমস্যা ভুগতে দেখি। তবে সতর্ক খুব একটা আমরা অনেকেই নই এই বিষয়। অথচ কিছু লক্ষণ দেখে সতর্ক হওয়া যায় খুব সহজেই।
কখন এই সমস্যা দেখা যায় :এই সমস্যা দেখা যায় আমাদের শরীরে-রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে। ফলে সাবধান আগে থেকে। বিলিরুবিন অধিকমাত্রায় দেখা যায় যাদের শরীরে তাদের এই সমস্যা হয়ে থাকে। বুঝতে পারবেন পেট গরম, পিত্তি বা হাতের তালু গরম দেখে।
অনেকে অনেক ক্ষণ থাকেন না খেয়ে, তাদের পিত্তরস জমে পাথর সৃষ্টি হয়, সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে তা থেকেও। তাই আপনি সতর্ক থাকুন।
পেটে মাঝে মধ্যেই ব্যাথা হওয়া – ব্যাথা হতে শুরু করে পেটের ডান দিকের ওপরে। প্রথম দিকে হালকা ব্যথা হওয়া, পরবর্তীতে তা ছড়িয়ে যায় পিঠ পর্যন্ত। ব্যথা হতে থাকে ডান কাঁধে।
গায়ে হালকা জ্বর থাকা- গায়ে জ্বর থাকে হালকা। কোনও কারণ ছাড়াই মাঝে মধ্যেই কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসতে থাকে। শরীরে ছোট বড় নানা সমস্যা দেখা দেয় এই জ্বরের ফলে।
মাঝে মধ্যেই বমি ভাব- অনেকেরই গা বমির ভাব দেখা যায়। তাদের কাছে এই বিষয়টা খুব স্বাভাবিক। তাই অনেকেই এড়িয়ে যেতে থাকে বিশেষ করে এই উপসর্গকে। তাতেই সৃষ্টি হয় সমস্যা।
অতিরিক্ত ঘাম হতে থাকা- অনেকেই আছেন অতিরিক্ত ঘামতে থাকেন যারা । লো প্রেসারে ভুগতে থাকেন গা থেকে জল বেরিয়ে। তাদেরও সম্ভাবনা থেকে যায় গলব্লাডারের।
লিভারে সমস্যা- জন্ডিসের ধাত অনেকের থাকে। থেকে থাকে লিভারের সমস্যা। তাদেরও থেকে যায় গলব্লাডারের সম্ভাবনা। তাই সতর্ক থাকা প্রয়োজন আগে থেকে।