বর্তমানে কোনও কিছুর মূল্যই নেই অর্থ ছাড়া। পৃথিবীর কোথাও অর্থ ছাড়া কিছুই হয়না। সবে দিকেই অভাব থাকবে যদি অর্থের অভাব থেকে থাকে। তাই প্রত্যেকে এটাই চায় যে তাঁর যেন কোনও ভাবেই অর্থাভাব না ঘটে। সবাই চায় তাঁর যেন কোনও ভাবেই কোনও দিন অর্থের অভাব না ঘটে। আবার অনেকেই আছেন যারা আর্থিক দিক থেকে স্বচ্ছল হলেও তাদের বিভিন্ন রকমের সমস্যা থেকে থাকে এবং অর্থাভাব ঘটে যায়।
অর্থ সম্পর্কিত সমস্যা কাটিয়ে উঠতে জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, একাদশীর দিন কয়েকটি বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে শুক্রবারে পালন করুন এই নিয়মগুলি। এর ফলে আপনি সহজেই কাটিয়ে উঠতে পারবেন সমস্ত আর্থিক সমস্যা। এই নিয়মগুলি অবশ্যই মেনে চলুন যদি কোনও একাদশী শুক্রবারে পরে তবে সেই দিনে। তবে আর্থিক সমস্যা সহজেই কাটিয়ে উঠতে পারবেন। নিয়মগুলি জেনে নেওয়া যাক।
এদিনে ঈশ্বরকে হলুদ রং এর পোশাক উৎসর্গ করুন ভগবান বিষ্ণুর মন্দিরে গিয়ে। পুজো করুন মহালক্ষীর দেবীর। ১০৮ বার জপ করুন ‘জগদ্ধে বসুদেবায়া’- এই মন্ত্র। তবে সহজেই আর্থিক সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারবেন।
সূর্যোদয়ের আগে শুক্রবার একাদশীতে উঠে পরুন। ভগবান বিষ্ণুর সামনে ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালান স্নানের পর। এরপর বিষ্ণুর সহস্রনাম পাঠ করুন পুজো করে।
একসঙ্গে মিশিয়ে মহালক্ষীর অভিষেক করুন একইসঙ্গে দুধ ও গঙ্গাজল। জাফরানও দিতে পারেন দুধ ও গঙ্গাজলে। হলুদও দিতে পারেন জাফরান না থাকলে। এর ফলে সম্পদ লাভও হতে পারে, পাশাপাশি আর্থিক সমস্যা কেটে যায়।
কলাগাছের নীচে প্রদীপ জ্বালান শুক্রবার একাদশী তিথিতে। ভগবানের উপাসনা করুন, লাড্ডু ও ছোলা ও ময়দা দিয়ে তৈরি মিষ্টি অর্পণ করুন সেই সঙ্গে।