যত দিন যাচ্ছে ততই যেন যৌনতার সংজ্ঞা বদলে যাচ্ছে। যৌন ইচ্ছা পূরণ করতে সেক্স ডল এর চাহিদা বাড়ছে। বহু দেশেই অনেক মানুষ নিজেদের যৌন তৃপ্তির উদ্দেশ্যে সেক্স ডল ব্যবহার করে থাকেন ৷ বিশেষত চিনে এই সেক্সডলের চাহিদা অনেক বেশি। কিন্তু কেন আসল মানুষ ছেড়ে ডল এর প্রতি এমন চাহিদা কেন?
বিচিত্র মানুষের সংখ্যাটা বিচিত্র বিশ্বে অগুন্তি। অনেকেই যৌনতাকে ফ্যান্টাসি হিসেবে তুলে ধরছেন। যৌনতা এমনই একটা জিনিস অনেকেরই অনেক চিন্তা ভাবনা রয়েছে , তাই বলে যৌনতা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট – এর কথা কানে এলেই গা-টা যেন শিউরে উঠে। এই এক্সপেরিমেন্ট এর কারণেই এই ডলের এত চাহিদা। এটাই উঠে এসেছে সমীক্ষায় , বিষয়টা শুনতে অবাক লাগলেও।
আসল মহিলার খোঁজ যত দিন যাচ্ছে ক্রমশ কমছে। আর মার্কেটে হাজির ‘সেক্স ডল’ সেই জায়গা পূরণ করতে। অরিজিনালিটি থেকে জেনওয়াইরা কৃত্রিমের প্রতি ঝুঁকেছে । অধিকাংশ নয়া প্রজন্ম জীবন সঙ্গীনি হিসেবেও ‘সেক্স ডল’ কেই বেছে নিয়েছে।
এটা একদমই সত্যি ঘটনা বিষয়টি শুনতে খারাপ লাগলেও। কৃত্রিমের প্রতিই বেশি ঝুঁকেছে জেনওয়াইরা আসলের থেকে।
গবেষণাতেও দেখা গেছে এই কৃত্রিম বস্তুর প্রতি অনেক বেশি আসক্ত দেশের বেশিরভাগ ছেলে-মেয়েরাই।
এই কৃত্রিম জিনিসের চাহিদা সর্বত্র এমনকী অনলাইন সার্চেও হু হু করে বেড়ে যাচ্ছে। এই সেক্স ডলের উপর ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে আসক্ত হয়ে পড়ছে।
এই দেশে খুব একটা না হলেও সেক্স ডলের চাহিদা বিদেশে তুঙ্গে। সেক্স ডলে আসক্ত হচ্ছে একাধিক পুরুষ নিজের বউ কিংবা গার্লফ্রেন্ড থাকা সত্ত্বেও। যেমন বছর ২৭ এর সাউথ কোরিয়ার যুবক জুন। চাকরি সূত্রে বেজিংয়ে এসে সেক্স ডলের সঙ্গেই আপাতত দাম্পত্য পেতেছেন। অনেকেই এই ব্যাপারে জানেন।এইভাবে জুনের মতো আরও অনেক পুরুষ আসক্ত। আর আসল মহিলার চাহিদা ক্রমশ কমছে যার কারণেই। এমনকী এই সেক্স ডলের সঙ্গে কাটাতে চাইছেন মানুষের গোটা জীবনটাও একাধিক পুরুষ। অনেকেই মনে করছে বাড়তি ঝুট ঝামেলা এড়াতে এই পথ শ্রেয় মনে করে।