Dainik Sangbad – দৈনিক সংবাদ
Image default
FEATURED ট্রেন্ডিং

দ্রুত হারে ছড়িয়ে পড়ছে ওমিক্রন, দেশে ২৪ ঘণ্টায় ওমিক্রনের শিকার ১৩৫

করোনার নতুন রূপ ওমিক্রনের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে গোটা বিশ্বের। একাধিক দেশেই থাবা বসিয়েছে এই ভাইরাস। এর হাত থেকে রেহাই পায়নি ভারতও। অত্যন্ত দ্রুত হারে ছড়িয়ে পড়ছে ওমিক্রন। একমাসেই বিশ্বের ১১৭টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট। ইতিমধ্যেই দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ৬০০ পার করে গিয়েছে। আর একদিনে দেশে মোট ১৩৫ জন ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়েছেন। দৈনিক আক্রান্তের নিরিখে যা এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ। পাশাপাশি আরও দুই রাজ্যে ওমিক্রনের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। গোয়া ও মণিপুরে ওমিক্রন আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে। এর ফলে সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ২০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ওমিক্রন থাবা বসিয়েছে।

বিশ্বেও শতাধিক দেশে ওমিক্রন সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্রের তরফে ১০টি রাজ্যে পাঠানো হচ্ছে কেন্দ্রীয় দল। দেশেও লাফিয়ে বাড়ছে ওমিক্রন সংক্রমণ। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই দেশের ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ৬০০ পেরিয়েছে। সোমবার মোট ১৩৫ জনের দেহে ওমিক্রন ভাইরাসের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গিয়েছে।

গোয়াতে ৮ বছরের এক নাবালক ওমিক্রনে আক্রান্ত। ১১দিন আগে বাবার সঙ্গে ব্রিটেন থেকে ফিরেছিল সে। তারপরই সে আক্রান্ত হয় বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, মণিপুরে ৪৮ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ওমিক্রনে আক্রান্ত। সম্প্রতি তানজানিয়া থেকে ইম্ফলে ফিরেছিলেন তিনি। তারপরই তাঁর দেশে ওমিক্রনের সংক্রমণ লক্ষ্য করা যায়।

দেশের মধ্যে সবার আগে ওমিক্রনের হদিশ পাওয়া গিয়েছিল কর্নাটকে। তারপর ধীরে ধীরে একাধিক রাজ্যে ওমিক্রনে আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া যায়। সম্প্রতি গোটা দেশের মধ্যে একদিনে ওমিক্রন আক্রান্তের নিরিখে এগিয়ে রয়েছে দিল্লি। সেখানে একদিনে ৬৩ জনের শরীরে ওমিক্রনের হদিশ মিলেছে। এর ফলে দিল্লিতে ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪২। তবে মোট আক্রান্তের নিরিখে দেশের মধ্যে এখনও পর্যন্ত শীর্ষে রয়েছে মহারাষ্ট্র। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ১৬৭। গুজরাটে আক্রান্তের সংখ্যা ৭৩ ও কেরালায় ৫৭। দেশে মোট ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৭১।

ওমিক্রন আক্রান্তদের পর্যবেক্ষণের পর দিল্লির এলএনজেপি হাসপাতালের ডিরেক্টর সুরেশ কুমার জানিয়েছেন, সাধারণত যাঁরা ওমিক্রনে আক্রান্ত হচ্ছেন তাঁদের শরীরে তেমন একটা উপসর্গ দেখা যাচ্ছে না। ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশ মানুষই উপসর্গহীন। আর বাকিদের শরীরে সামান্য উপসর্গ দেখা গিয়েছে।

দেশের মধ্যে সবার আগে ওমিক্রনের হদিশ পাওয়া গিয়েছিল কর্নাটকে। তারপর ধীরে ধীরে একাধিক রাজ্যে ওমিক্রনে আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া যায়। সম্প্রতি গোটা দেশের মধ্যে একদিনে ওমিক্রন আক্রান্তের নিরিখে এগিয়ে রয়েছে দিল্লি। সেখানে একদিনে ৬৩ জনের শরীরে ওমিক্রনের হদিশ মিলেছে। এর ফলে দিল্লিতে ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪২। তবে মোট আক্রান্তের নিরিখে দেশের মধ্যে এখনও পর্যন্ত শীর্ষে রয়েছে মহারাষ্ট্র। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ১৬৭। গুজরাটে আক্রান্তের সংখ্যা ৭৩ ও কেরালায় ৫৭। দেশে মোট ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৭১। 

ওমিক্রন আক্রান্তদের পর্যবেক্ষণের পর দিল্লির এলএনজেপি হাসপাতালের ডিরেক্টর সুরেশ কুমার জানিয়েছেন, সাধারণত যাঁরা ওমিক্রনে আক্রান্ত হচ্ছেন তাঁদের শরীরে তেমন একটা উপসর্গ দেখা যাচ্ছে না। ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশ মানুষই উপসর্গহীন। আর বাকিদের শরীরে সামান্য উপসর্গ দেখা গিয়েছে।    

Related posts

স্ত্রীর আচরণে কী লক্ষ্য করছেন এই সমস্ত পার্থক্যগুলি!! কারণ তৃতীয় ব্যক্তির উপস্থিত নয়তো?

News Desk

মন্দিরে বলির সময় ছাগলের বদলে মানুষের গলা কাটল ব্যাক্তি, ঘটনায় চাঞ্চল্য

News Desk

টিকাকরণ উল্টে শক্তি বাড়াচ্ছে করোনার,’বিস্ফোরক নোবেলজয়ী ভাইরোলজিস্ট

News Desk