সবচেয়ে সহজ উপায় হল চুম্বন ভালবাসা ও স্নেহ প্রকাশের। প্রেমিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার মুহূর্তে অনুভূতি চুম্বনের মাধ্যেমে প্রকাশ পায়। বিশেষজ্ঞদের মতে স্বাস্থ্যসম্মত চুমু। প্রিয়জনের প্রতি ভালোবাসা প্রেম ও যত্নের প্রকাশ চুমু, তাই অনেকক্ষেত্রে প্রিয়জনের কাছ থেকে পাওয়া এই চুমু আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করে।
গবেষণা বলছে আপনার শরীরের ৬৮ ক্যালোরি ঝরে আপনি যদি ৩০ মিনিট ধরে চুমু খান তাহলে। এমনকী, মার্কিন একদল গবেষকদের দাবি যদি বেশি তীব্র চুমু হয়, সে সময় যদি খুব দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস চলে, তাহলে ঝরতে পারে ৯০ ক্যালোরি পর্যন্ত! এবার চলুন চট করে নজর বুলিয়ে নেওয়া যাক চুমুর উপকারিতা গুলোতে
চুমু খেলে ক্যালরি পোড়া ছাড়াও রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে বারবার চুমু খেলে । এ তথ্য উঠে এসেছে নতুন এক গবেষণায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুমু খান রাগ হোক বা প্রেম, খুশির সংবাদ হোক বা দুঃখের!
নতুন গবেষণায় বলা হয়েছে, একধরনের ব্যাকটেরিয়ার আদান প্রদান হয় চুমু খেলে। এর প্রশারও হয় ব্যাপক ভাবে ঠোঁটে ঠোঁটে চুমুর কারণে। দীর্ঘক্ষণ চুম্বনে নারী-পুরুষ দুজনের শরীরে এ ব্যাকটেরিয়ার প্রবেশ করলেই রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে।
চুম্বনের ফলে ভাল অনুভূতি হয় কারণ ভালো অনুভূতির হরমোন প্রকাশ করে এর ফলে।চুম্বনের ফলে Neurotransmitters নামক হরমোন বের হয়।ফলতো মেজাজের ভারসাম্য বজায় রাখতে endogenous opioids, dopamine এবং অন্যান্য সহায়ক নিউরোহরমোন নিঃসৃত করে।
গায়ে র্যাশ বেরোয় ধুলোতে বা কোনও কিছু খেলেই ? চুমু সমস্যা সমাধান করে দেবে । গবেষণা বলছে রক্তে অ্যালার্জি প্রতিরোধক অ্যান্টিবডি তেরি হয়, চুমু খেলে। যার ফলে অ্যালার্জি থেকে মুক্তি মেলে ।
মাথা প্রচন্ড ব্যথা করছে। চুমু খান আদর করে । ব্যথা উধাও দেখবেন ! চুমু স্ট্রেস হরমোন কমায়, চুমু অপরিহার্য শারীরিক ও মানসিক চাপ কমাতে । মানে শুধু হৃদয়কে ভাল রাখে তাই নয়, সুস্থও রাখে চুমু। তাই সুন্দর চুমু উপহার নিজের প্রিয়জনকে দিন।